আশা করি সবাই ভাল আছেন। আজ আপনাদের মাঝে অরেকটি আর্টিকেল নিয়ে হাজির হলাম। আজ আপনাদের জানাবো হস্তমৈথুনের(Masturbation) প্রভাব সম্পর্কে। হস্তমৈথুনে(Masturbation) অভ্যস্থ হয়ে পড়েছেন? তাহলে বিপদ(Danger)। হয়ত এতে খুবই মজা ও আরাম(Relax) পাচ্ছে কেউ কেউ। কিন্তু দীর্ঘকালীন এই অভ্যাসে বিপদ অনিবার্য। ভবিষ্যৎ অন্ধকার।
হস্তমৈথুনের প্রভাব গুলো জেনে নিন
হস্তমৈথুনের(Masturbation) ফলে শরীর(Body) থেকে স্পার্ম(Sperm) বেরিয়ে যাওয়ার পরপরই শরীরে টেসটোস্টেরন হরমোনের এক ধাক্কায় অনেকটা মাত্রা কমে যায়। এই হরমোনই হজম(Digestion) ও পেশির জোর বাড়াতে সাহায্য করে। ঘনঘন হস্তমৈথুন(Masturbation) ফলে টেসটোস্টেরনের ওপর প্রভাব পড়ে। ফলে হজম ক্ষমতা কমে। পেশি দুর্বল(Weak) হয়। শরীরে(Body) সবসময় থাকে ঝিমঝিম ভাব। তাই তো খুব বেশি হস্তমৈথুন(Masturbation) কোনোভাবে কাঙ্খিত নয়।
খুব ছোট বয়স থেকে হস্তমৈথুন অভ্যাস তৈরি হলে শরীরে টোসটোস্টেরনের মাত্রা কম তৈরি হতে থাকে। এই হরমোন(Hormones) শরীরে কমতে থাকলে স্পার্ম কম তৈরি হতে থাকে। বেশি হস্তমৈথুনের ফলে সন্তান জন্ম দেওয়ার ক্ষমতা কমতে পারে, এছাড়াও নিয়মিত হস্তমৈথুনে(Masturbation) ফলে আপনার চিন্তায় প্রভাব পড়ে। দিনরাত শরীর(Body) নিয়েই চিন্তার ফলে সব কাজে মন হারাবেন।
হস্তমৈথুন জনিত কুফল সমূহ:
(১) ধাতু দূর্বলতা (শুক্রমেহ)।
(২) লিঙ্গের স্থিতিশীলতা নষ্ট হওয়া।
(৩) পুরুসত্ত হীনতা।
(৪) স্বাস্থ্য হীনতা।
(৫) রক্ত চাপ বেড়ে যাওয়া বা কমে যাওয়া।
(৬) চেহারার উজ্জলতা(Brightness) নষ্ট হয়ে যাওয়া।
(৭) শরীর নরম হয়ে যাওয়া (স্থুলতা)।
(৮) কোমরে ব্যাথা(Pain) হওয়া।
(৯) মূত্র ধারনে অক্ষমতা।
(১০) ডায়াবেটিস এর ঝুকি বেড়ে যাওয়া।
সুস্থ থাকুন, নিজেকে এবং পরিবারকে ভালোবাসুন। আমাদের লেখা আপনার কেমন লাগছে ও আপনার যদি কোনো প্রশ্ন থাকে তবে নিচে কমেন্ট করে জানান। আপনার বন্ধুদের কাছে পোস্টটি পৌঁছে দিতে দয়া করে শেয়ার করুন। পুরো পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।